A ও B মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ১২ ও ৯। মৌলের পরমাণুর ইলেকট্রনগুলো তিনটি কক্ষপথে B মৌলের পরমাণুর ইলেকট্রনগুলো দুটি কক্ষপথে বিন্যস্ত। B মৌলের পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা ১০।
উদ্দীপকের A ও B মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ১২ ও ৯। সুতরাং, A ও B মৌলদ্বয় যথাক্রমে ম্যাগনেসিয়াম (Mg) ও ফ্লোরিন (F)। নিচে ইলেকট্রন বিন্যাস-প্রদর্শনপূর্বক এদের বন্ধন তৈরির সক্ষমতা বিশ্লেষণ করা হলো-
Mg ও F এর ইলেকট্রন বিন্যাস-
Mg পরমাণুর শেষ কক্ষপথে ২টি ইলেকট্রন থাকায় স্থিতিশীল কাঠামো অর্জনের জন্য Mg পরমাণুটি ২টি ইলেকট্রন দান করে আয়নে পরিণত হয়। অপরদিকে F পরমাণুর শেষ কক্ষপথে ৭টি ইলেকট্রন থাকায় ১টি ইলেকট্রন গ্রহণ করে আয়নে পরিণত হয়। এভাবে ২টি পরমাণু দুটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে আয়নে পরিণত হয়। এভাবে ও আয়নের মধ্যে একটি আকর্ষণ বল কাজ করে এবং তারা পরস্পর আয়নিক বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে আয়নিক বন্ধন গঠন করে।
সুতরাং, A ও B পরমাণুর মধ্যে আকর্ষণ বল কাজ করায় এরা বন্ধন তৈরিতে সক্ষম।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?